ভালোবাসার গল্প দিয়ে সাজানো ছোট্ট একটি ওয়েবসাইট

December 2019

আলোর পথে গমন - পর্বঃ - ২
লিখাঃ Dhokabaj Shamim
পর্বঃ২

---- হুমম।
--- বাবা তোমার সাতে আমার কথা ছিলে।
--- হ্যাঁ বলো।
---- বাবা তোমার কোম্পানিতে জব করব।
----- এএএএএএ
---হ্যাঁ বাবা। তুমি জানো আমি হিসাব বিজ্ঞান
নিয়ে পরছি কারন। আমি চাকরি করবো তাই।
---হুমমম ঠিক আছে। কাল তোকে সবার কাছে পরিচয়
করিয়ে দিবো।
---- না। ওখানে কেউ জানবে না আমি তোমার
মেয়ে। আর সপ্তাহে ৩ দিন যাবো।
--- ঠিক আছে।
--- আমার খাওয়া শেষ। আমি উঠলাম।।
রহিমা চাচি একটু রুমে আসিও তোমার সাতে কথা
আছে।
--- হ্যাঁ আপামনি।।
--- রহিমা চাচি। তুমি আমাকে নাম ধরে ডাকবে।।।
কয়বার বলছি।
এই বলে মুসকান চলে আসলো রুমে। পরার টেবিল এ
বসে কি জেন প্যাক করছে।
---- আপা মনি ডাকছিলে।
---- রহিমা চাচি। তুমি আবার কিন্তু।।
--- আপামনি এটা কিছু কই না।
---- হুমমম।শোনো।। আমার খাটের পাশে ২ টা ব্যাগ
আছে।এগুকা নাও তো।
--- আপা মনি নিছি এগুলা কি।
--- কাপড় কিনছিলাম তোমার মেয়ের জন্য। এগুলা
ওকে দিও।
---- আপা মনি। তুমি না খুপ ভালা।।
আপা মনি আমি গেলাম।
--- হুমমম
মুন টেবিল থেকে উঠে ছাদে গেলো। কিছুক্ষন
ওখানে থেকে। নিচে চলে এলো।
রাতে সবাই ডিনার করে শুয়ে পড়লো।
সকাল ৫.০০টা মুমতাহিনা নামায পরে। কোরআন
তেলওয়াত করে নিলো।
সকালে নাস্তা খেয়ে। ওর বাবার সাথে অফিসে
চলো গেলো।
অফিসে ওর বাবা।সব
স্টাপদের বললো।
আজ থেকে ও এই অফিসে চাকরি করবে। আমার
একাউন্ট দেখাশুনা করবে।
---- জি স্যার।
মুমতাহিনা সবার সাতে পরিচিত হয়ে চলে আসলো।
কয়েকটা স্টাপ বলে উঠলো।
--- কি মানুষ রাকছে স্যার। একদম আন স্মার্ট।
-- মুৃমতাহিনা শুনে ও কিছু বলে নাই।।
সেদিন ওখান থেকে ও কলেজে চলে আসলো।
মুমতাহিনা ক্লাস করছে। ক্লাস শেষে ও চলে যাবে।
সে সময় আরমান বলে উঠলো
---- তুমার নাম মুমতাহিনা।
--- জি কেন।
--- জাফর আংকেল তোমার কি হয়। ওখানে কেনো
থাকো।
--- উনি আপনার কি হয়।
--- আমার বাবার বন্ধু
--- ওওও।।
--- বললে না যে।
--- আমার পরিচয় না জানলে কি নয়।
---- বলো।
--- আমি উনার মেয়ে।
---- হোয়াট। এরকম খেত আনস্মার্ট ; আন্টি উনার
মেয়ে হতে পারে না।
--- এটা আপনার বিষয়। আমার না।
এই বলে মুমতাহিনা চলে আসলো।
রাতে খাওয়ার সময়। মুমতাহিনা বাবাকে বললো।
---- বাবা তুমার কোনো বন্ধুর ছেলে আমাদের
কলেজে পড়ে।
---- হ্যাঁ ।। শফিক শিকদারের ছেলে।
--- হুমম
--- কেনো তোকে কিছু বলেছে।।
--- না না।।
মা আমার কালকে তাড়াতাড়ি কলেজ যেতে হবে।
তুমি একটা কাজ করিও। আমাকে একটু মনে করিয়ে
দিও।
--- ঠিক আছে।
মুমতাহিনা সকাল সকাল উঠে নামায পরে কুরআন
তেলওয়াত করে। ওর মা এসে ডাক দেয়।
মুমতাহিনা নাস্তা করে নে।
--- মা আসছি।
মুৃমতাহিনা রেডি হওয়ে নাস্তা করে কলেজে চলে
যায়।
আজকে ক্লাস একটু তাড়াতাড়ি শুরু হয়েছে।
মুমতাহিনা তার সীট বসে।
একটা মেয়ে এসে ওকে জিজ্ঞেস করে।।
--- তুমার পাশে কি আমি বসতে পারি।
--- বসুন।
--- তুমি কি এই কলেজে নতুন।
--- জি।।
--- তুমি কোথায় থাকো।
--- আমি বারিক বিল্ডিং থাকি।
--- ও ওখানে কে কে থাকে
--- কেন আমার ফেমলি।
-- তুমার আব্বুর নাম
--- জাফর
--- ওয়েট ওয়েট।তুমি বিসনেজম্যান জাফর এর কথা
বলছ তো।
--- হ্যা।। আমি উনার মেয়ে
--- কি ইম্পসিবল।
--- কেনো
-- উনারা বড় লোক আর উনার মেয়ে কত স্মার্ট।
--- কেন এরকম সাধারন হতে পারে না।
--- তা না তবুও।
--- শোনো টাকা আছে বলে আমরা স্মার্ট। সট্যাটাস
এগুলো থাকবে কোনো কথা নেই।এমনে সাধারন
ভাবে বাঁচা যায়।
--- if u Don't mDon't mind একটা কথা বলি
--- হ্যাঁ বলো।
--- তুমার সাতে আমি বন্ধুত্ব করতে পারি।
--- হ্যাঁ পারো।কিন্তু আমার কিছু কথা তোমায়
রাখতে হবে।
----- কি কথা।
--- এখন যেরকমন কলেজ এসেছ ওরকম আসবে না।কারন
তুমার রুপ সৌন্দর্য দেখার অধিকার শুধু তেমার
হাসবেন্ড এর। আর আমি এটা বলছি না আমার মতো
আসে। মাতায় উড়না দিবা। মুখে মাস্ক দিবা। নামায
পরবা। মিথ্যা বলবা না। সারাক্ষন আল্লাহ কে স্মরন
করবা।
--- আমি তো একদিনে এতকিছু করতে পারব না।
--- কেন ধীরে ধীরে করবা।
--- তুমাকে ধন্যবাদ কিছু তো শিখলাম।
শুনো স্যার আসছে। পরে কথা বলব।
--- হুমম
স্যার তুমাদের সবার কাছ থেকে আমার অনেক কিছু
জানার আছে।
--- জি স্যার।
--- তুমরা সবাই কোথায় পড়েছ। এক এক করে বলো।
প্রথমে আরমান বলো।
--- স্যার আমি মহসিন কলেজ এর ছাত্র ছিলাম।
--- স্যার ওহ গুড।
স্যার এক এক করে সবার কাছ থেকে ইনফরমেশন
নিয়ে মুন এর কাছে আসে।
--- স্যার আমি লন্ডন পড়ালেখা করেছি।
ক্লাসের সবাই।
--- হোয়াট। i can't believe this.
স্যার Silent plzzz
তুমি বলো।
জি স্যার। আমি মিথ্যা বলি না।
--- তুমাকে দেখে তো মনে হচ্ছে না।
---- না হওয়ার কথা।
--- তুমার বাবার নাম কি।
---জাফর আহমেদ।
---কি তুমার বাবা।
--- জি আপনারা যেটা বুজেছেন আমি তার মেয়ে।
কিন্তু স্যার। আমি উনার মেয়ে বলে ভুল করবেন না।
আমি সাধারণ মানুষ।
--- ওয়াও তুমি সেই মেয়ে যাকে পেয়ে সব মা বাবা
গর্ব করবে। তুমরা সবাই শুনো কলেজে একটা
প্রোগ্রাম হচ্চে ওখানের জন্য,নাম লিখাতে পারো।
এই বলে স্যার চলে গেলো।ক্লাসে সবাই মুন এর
সাতে কথা বলতে আসছে। শুধু আরমান ছাড়া।
এক পর্যায় নিহা বলে।
--- তুমি এই যুগের মেয়ে।শুধু আধিযুগ কেন পালন করছ।
--- যুগ বলতে কিছু নাই। আল্লাহ ভয় থাকতে হবে।
আজকের মতো মুন কলেজ থেকে অফিস যাই। গিয়ে
দেখে ওর বাবা কথা বলছে।
--- may i come in sir
--- yes come in
--- আজকে একটু লেট হলো। কলেজে ছিলাম তাই।
স্যার আমার কাজ।
--- তুমি আগে বসো পানি খাও তারপর কাজ।
--- এটা কে রে তুই এত যত্ন করছিস।
--- আরে শফিক আমার মেয়ে। মুন
--- কি বলিস এত বড় হয়ে গেছে। আর এত পর্দাশীল।
---- হ্যাঁ ও আমার মেয়ে।
---- আংকেল আসসালামু ওয়ালাইকুম।
--- হে ওয়ালাইকুম আসসালাম।তুমি কেমন আছে মা।
কোথায় পড়।
--- জি আলহামদুলিল্লাহ ভালো। আমি***** কলেজে
পড়ি।
--- ওখানে তো আমার ছেলে ও পড়ে।
---- জি আংকেল আমি দেখেছি। আংকেল আমি
আসি।
-- হুমম
তো তোর কি খবর।
--- আর আমার খবর . ছেলেটাকে নিয়ে খুপ টেনশন এ
ছিলাম।
--- কেন কি হয়েছে।
--- খুপ বাজে হয়ে গেছে। কাউকে মানে না। যখন যা
চাই তাই করে। আমিও কিছু বলতে পারি না
--- তো কি ভাবছিস। আর টেনশন এখন কই গেছে
তোরতুই বেটা মেয়ে মানুষ করে ফেলছিস। কিন্তু
আমার টেনশন দূর করতে একজন কে পেয়েছি।
---- কে।
--- আজ তোর ভাবিকে নিয়ে বাসায় যাবো। তোদের
তখন বলবো।
--- ওকে।
--- এখন আমি আসি।
- হুমম
(ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন)
Next.....

Writer: Dhokabaj Shamim
পর্বঃ - ১
love story

দোস্ত জানিস কলেজে নতুন মেয়ে এসেছে।
কি বলিস নতুন মেয়ে বলতে কলেজে নবীন বরনে
সবাই তো নতুন।
এই কথা বললো আসিফ শুভকে।
--- না রে মেয়েটা কে আমি আজ দেখলাম।
--- তুই দেখে ও নিয়েছিস।
--- তেমন না বাট মেয়েটার চরিত্র মাশাল্লাহ।।
---- 0 my goodnesses আজকাল আসিফ ইসলামি কথা
বলে। ( নিহা)
---- কেন আমি বলতে পারি না।
--- তা না।
আজকে ৫ বছর আমাদের ১২ জন এর বন্ধুত্ব। তারমধ্য
প্রথম তুই এরকম কথা বলছিস।
--- হুমম বলছি। কারন আছে।
--- কি কারন।।
--মেয়েটা বরকা। হাত মোজা পা মোজা। নিকাপ
পরা কলেজে এসেছে।
--- হোয়াট এখানে কারন এর কি আছে।
---- তুই কোনোদিন দেখেছিস এই যুগে এরকম মেয়ে।
---- দরকার নাই আমার এরকম বেহেনজিকে দেখার।
চল তো তোরা।।
নিহার কথায় সবাই হেসে দিয়ে। সাকিব ; শুভ;
মিরাজ; ইরা ; সৌমিক ; টিনা; আরবি ; নিলয় ওরা
চলে আসে।
এদিকে সাকিব বলে উঠে।
---- মেয়েটাকে একবার দেখা দরকার।
--- হুমম
--- চল ক্লাসে
সবাই ক্লাসে গিয়ে মেয়েটাকে দেখতে। মেয়েটা
মুখে নিকাপ পরা অবস্থায় স্যার এর লেকচার শুনছে।
---শুভ মেয়েটার চোখ দেখ।
--- হ্যাঁ ভাই খুপ সুন্দর।
--- না জানি মেয়েটা কত সুন্দর।
উফ কি শুরু করে দিলি।এই তোদের জন্য আরমানটা
থাকে না আমাদের সাতে।
--- চুপ কর না বাপ। একটু দেখি।
এদিকে সাকিব সবাইকে খুঁজতে এসে দেখে সবাই
মেয়েটাকে দেখছে।
--- খুপ তো বলছিলি বেহেনজি।এখন কেন দেখছিস।
সবাই কই না তো আমরা স্যার এর সাতে কথা বলতে
এলাম।
হটাৎ করে কোনদিক থেকে আরমান ডাক দেয়।
--- hey guys..
--- আরমান তুই কখন এলি।
--- এই তো এখন। আর তোরা কি দেখছিস।
--- দোস্ত এটা কে দে।
--- কে
--- দেখ না আগে।
--- দূর বেটা এটা তো একটা আনটি।
--- আন্টিটার চোখ দেখ।
--- হুমম সুন্দর। চল এখান থেকে।
সবাই একসাতে কলেজের মাঠে চলে আসে। সবাই
বলে।।
--- তো তুই এতদিন কোথায় ছিলি আর আমাদের
ভাবির কি খবর।
--- ব্রেকআপ।
---- কি? তুই এই সহ ১০ জন এর সাথে এমন করলি।
---- Is my life.. Enjoy..
---- একদিন দেখিস তুই পস্তাবি।
--- শোনো আরবি বেবি। আরমানের ডিকশনারিতে
পস্তাবি কোনো শব্দ নাই। আমি আসছি।
সামনের মাসে পরিক্ষা। কার কেমন অবস্থা ( তন্ময়)
---- ভাই তোর মতো ব্রিলিয়ান্ট না আমরা।( টিনা)
--- তোরে বলছে।
এদিকে আরমান পেছনের দিকে ফিরে সামনে
এগুচ্ছে। হটাৎ কারো সাতে ধাক্কা খেলো সামনের
দিকে তাকাতে মেয়ে একটা পরে যেতে নিলে ধরে
ফেলে।
---- দেখে শুনে হাঠতে পারেন না।
--- দেখুন আপনি দেখে আসেন নাই।
--- whaat আমাকে এ কথা। আর আমাকে দেখবে
বা কি করে যে আন্টি সেজে আছো।
--- শুনেন কাউকে সম্মান দিয়ে কথা বলতে না
পারলে। কথা বলবেন না। আর আল্লাহ আপনাকে
বাঁচিয়ে দিয়েছে। একটুর জন্য কাচে পরে যেতেন।
আরমান খেয়াল করল মেয়েটা ওকে বাঁচিয়ে
দিয়েছে।
--- সরি। tnx
--- বলুন শোকরিয়া। আর মাফ চাওয়ার কিছু নাই। মাফ
চাইতে হলে আল্লাহ এর কাছে চান। আল্লাহ হাফেজ
আমি চললাম।
কি আজব চরিত্র। জানা নাই শোনা নাই এক গাধা
এডভাইজ দিয়ে গেলো।
--- forget it
এদিকে নিহা বাড়ি যেতে গেলে। মেয়েটার সাতে
দেখা হয়। নিহা নিজ থেকে কথা বলে।
--- তুমি কি কলেজে নতুন
-- জি।
--- নাম কি তোমার।
--- মুমতাহিনা মুন
---- খুপ সুন্দর নাম
--- শোকরিয়া
--- কোথায় থাক তুমি
--- বারিক বিল্ডিং
--- তুমি জাফর আংকেল এর বাসায় থাকো।
--- হুমমম।আচ্ছা আমার গাড়ি চলে এসেছে আমি
গেলাম। আল্লাহ হাফেজ।
--- হুমমম
দূর কেন যে চাকরের মেয়ের সাতে কথা বলতে
গেলাম।
এই বলে নিহা বাসায় চলে গেলো।
এদিকে মুমতাহিনা বাসায় গিয়ে দেখে ওর অাব্বু
বকা দিচ্ছে ওর ওর আম্মুকে।।
মুমতাহিনা
---- আব্বু তুমি আম্মুকে বকা দিচ্ছ কেন।
--- তুমি গাড়ি নিয়ে যাও নাই কেন। সেজন্য বকা
দিচ্ছি।
--- আব্বু তোমাকে আমি আগে বলেছি তুমার এই
ধন্যদৌলতের হিসাব আল্লাহ নিবে। আর তুমি অনেক
কষ্ট করে এতকিছু করেছ। আর আমি চাই না পৃথিবীতে
আরম আয়েশ করি। কারন আরাম আয়েশ করতে গিয়ে
আল্লাহ কে ভুলে যাবো তাই।
---- মারে কত ভাগ্য করে তোর মত মেয়ে পেয়েছি।
--- তার আর বলতে মুন এর আব্বু। ( মুমতাহিনার মা)
--- মা এসব বলিও না। আর আযান দিবে জোহর এর
আমার নামায পরতে যেতে হবে তুমি ও যাও।
আব্বু তুমি যাও। আল্লাহকে খুশি করে তারপর
একসাতে খাবো।
--- হে মা যাচ্ছি।
মুমতাহিনা রুমে গিয়ে। গোসল করে অজু করে নামায
পরতে বসে। মুনাজাত করার সময় অনেক কান্না করে
--- হে আল্লাহ তুমি আমার যাবতীয় গুনাহ মাফ করে
দাও। খাওয়ার খাইছি গুনাহ ;নামায পরতে দেরি
করেছি গুনাহ ; কারো মনে কষ্ট দিয়েছি গুনাহ;
ছেলেরা আমাকে দেখেছে গুনাহ। ছোট থেকে এই
পর্যন্ত যত গুনাহ করেছি মাফ করে দাও। প্রায় ২০
মিনিট পর মুমতাহিনা নামায পরে উঠে। সবাই ওকে
তাকছে।।
মুমতাহিনা মা খেতে আসো।
--- জি আসছি।
মুমতাহিনা মুখ ধুয়ে খাওয়ার খেতে গেলে। ওর আব্বু
খেয়াল করে ওর মুখ ফোলা।
---- মা তুমি আজকে আবার কেঁদেছ।
----হ্যাঁ
--- তুমার কিসের কমতি মা। এত কেন কান্না করো।
---- বাবা আমার সবকিছু তাকলে ও। তবুও আল্লাহ এর
কাছে গুনাহ মাফ চাইতে হয়।
--- আমার কারন বশত তুমি কোনোদিন গুনাহ করো নাই।
---এরকম বলিও না বাবা। আমরা প্রতি সেকেন্ড ;
প্রতি মিনিট গুনাহ করি।এসবের মাফ চাইতে হয়।
(ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন)
Wait Next Part.....

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget